পরিচ্ছেদ : ২৬৬১/ ইস্তিখারার সময়ের দু‘আ -
৫৯৪০: মুতাররিফ ইব্ন আব্দুল্লাহ আবূ মুস‘আব (রঃ) ……… হযরত জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, নবী (সাঃ) আমাদের যাবতীয় কাজের জন্য ইস্তিখারা শিক্ষা দিতেন, যেমন ভাবে তিনি কুরআনের সূরা শিক্ষা দিতেন । (আর বলতেন) যখন তোমাদের কারো কোন বিশেষ কাজ করার ইচ্ছা হয়, তখন সে যেন দু‘রাকআত নামায পড়ে এরূপ দু‘আ করে । “ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার জ্ঞানের দ্বারা আমার উদ্দিষ্ট কাজের মঙ্গলামঙ্গল জানতে চাই এবং আপনার ক্ষমতা বলে আমি কাজে সক্ষম হতে চাই । আর আমি আপনার মহান অনুগ্রহ প্রর্থনা করি । কারণ, আপনি ক্ষমতাবান আর আমার কোন ক্ষমতা নেই এবং আপনি জানেন আর আমি জানিনা । আপনউ গায়িব সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন । ইয়া আল্লাহ! যদি আপনার জ্ঞানে এ কাজটিকে আমার দ্বীনের ব্যাপারে, আমার জীবন ধারনে ও শেষ পরিণতিতে; রাবী বলেন, কিংবা তিনি বলেছেন : আমার বর্তমান ও ভবিষ্যতের দিক দিয়ে মঙ্গলজনক বলে জানেন তাহলে তা আমার জন্য নির্ধারিত করে দিন । আর যদি আমার এ কাজটি আমার দ্বীনের ব্যাপারে, জীবর ধারণে ও শেষ পরিণতিতে; রাবী বলেন, কিংবা তিনি বলেছেন : দুনিয়ায় আমার বর্তমান ও ভবিষ্যতের দিক দিয়ে, আপনি আমার জন্য অমঙ্গলজনক মনে করেন, তবে আপনি তা আমার থেকে ফিরিয়ে নিন । আমাকেও তা থেকে ফিরিয়ে রাখুন । আর যেখানেই হোক, আমার জন্য মঙ্গলজনক কাজ নির্ধারিত করে দিন । তারপর আমাকে আপনার নির্ধারিত কাজের প্রতি তৃপ্ত রাখূন ।” রাবী বলেন, সে যেন এসময় তার প্রয়োজনের বিষয়ই উল্লেখ করে ।
৫৯৪০: মুতাররিফ ইব্ন আব্দুল্লাহ আবূ মুস‘আব (রঃ) ……… হযরত জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, নবী (সাঃ) আমাদের যাবতীয় কাজের জন্য ইস্তিখারা শিক্ষা দিতেন, যেমন ভাবে তিনি কুরআনের সূরা শিক্ষা দিতেন । (আর বলতেন) যখন তোমাদের কারো কোন বিশেষ কাজ করার ইচ্ছা হয়, তখন সে যেন দু‘রাকআত নামায পড়ে এরূপ দু‘আ করে । “ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার জ্ঞানের দ্বারা আমার উদ্দিষ্ট কাজের মঙ্গলামঙ্গল জানতে চাই এবং আপনার ক্ষমতা বলে আমি কাজে সক্ষম হতে চাই । আর আমি আপনার মহান অনুগ্রহ প্রর্থনা করি । কারণ, আপনি ক্ষমতাবান আর আমার কোন ক্ষমতা নেই এবং আপনি জানেন আর আমি জানিনা । আপনউ গায়িব সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন । ইয়া আল্লাহ! যদি আপনার জ্ঞানে এ কাজটিকে আমার দ্বীনের ব্যাপারে, আমার জীবন ধারনে ও শেষ পরিণতিতে; রাবী বলেন, কিংবা তিনি বলেছেন : আমার বর্তমান ও ভবিষ্যতের দিক দিয়ে মঙ্গলজনক বলে জানেন তাহলে তা আমার জন্য নির্ধারিত করে দিন । আর যদি আমার এ কাজটি আমার দ্বীনের ব্যাপারে, জীবর ধারণে ও শেষ পরিণতিতে; রাবী বলেন, কিংবা তিনি বলেছেন : দুনিয়ায় আমার বর্তমান ও ভবিষ্যতের দিক দিয়ে, আপনি আমার জন্য অমঙ্গলজনক মনে করেন, তবে আপনি তা আমার থেকে ফিরিয়ে নিন । আমাকেও তা থেকে ফিরিয়ে রাখুন । আর যেখানেই হোক, আমার জন্য মঙ্গলজনক কাজ নির্ধারিত করে দিন । তারপর আমাকে আপনার নির্ধারিত কাজের প্রতি তৃপ্ত রাখূন ।” রাবী বলেন, সে যেন এসময় তার প্রয়োজনের বিষয়ই উল্লেখ করে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন